সময় নিয়ে বিজ্ঞানের চিন্তা(ঘাপলা???!!!)
সেই দিন Juls verne এর “Around the world in 80 days” উপন্যশের কাহিনি নিয়ে বানানো একটা Hollywood comedy দেখছিলাম, মুভিটা দেইখা হাসতে হাসতে মেজাজটা খারাপ হয়া গেল। এত সুন্দর একটা science fiction, এর এই রূপ বিকৃত রুপান্তর ভালো লাগতে ছিলোনা। যাই হোক T.V. টা বন্ধ করার পর একটা লাভ হইল, পুরাতন একটা চিন্তা আবার মাথার ভিতর মাথাচারা দিলো……………………………
Around the world in 80 days এর শেষ দিকেই এর মজাটা, যারা বইটা পড়সেন অথবা ফালতু মুভিটা দেখসেন, তারা সবাই তা জানেন।
আমার চিন্তার শুরুটা এখান থেকেই,
“ফিলিয়াস ফগ” শেষ পর্যন্ত বাজিটা জিতলো শুধু এই কারনেই যে উনি লন্ডন থেকে ভ্রমন শুরু করে, পশ্চীম থেকে পুর্ব দিকে ভ্রমন করার কারনে, ৮১ বার সুর্যদয় এবং ৮০ বার সুর্যাস্ত হবার পরেও ৭৯ দিন পার হয়। ফলে উনি ৮০ তম দিনেই আবার লন্ডনে পৌছান। Anyway এখন আপনারা নিচে বর্ননা করা নিরস কল্প ঘটনা তিনটি দয়াকরে একটু খেয়াল করুন,
প্রথম কল্প ঘটনা,
ধরি বাংলাদেশ ২০১২ এর ডিসেম্বর নাগাদ বিজ্ঞান এবং অর্থনিতীতে অন্যতম শির্ষ দেশ হয়ে গেল। এখন বিষুব রেখা বরাবর, পৃথিবীর পরিধি জুড়ে, কালো বিড়াল মন্ত্রনালয়ের তত্তাবধানে, আমারা দুইটা parallel rail track বানাব। তারপর দুই track এ দুইটা রেলগাড়ি পাশাপাশি বসাব। রেলগাড়ি গুলোর একটির নাম হাসিনা express অন্যটি খালেদা express । এদের নামের ধর্ম অনুযায়ি এদেরকে কে বিপরিত মুখি চলতেই হবে, so,
Hasina express চলবে ফিলিয়াস ফগের মত পশ্চীম থেকে পুর্বে, আর
Khaleda express চলবে এর উলটা দিকে অর্থাৎ পুর্ব থেকে পশ্চীমে।
Hasina express এবং Khaleda express, Hilari নামক station থেকে যাত্রা শুরু করে, সমান দ্রুতিতে, সমান সময় ধরে, বিপরিত মুখি চলতে থাকবে। এখন কালো বিড়াল মন্ত্রনালয়ের উন্নত মানের রেলগাড়ি গুলো ৫ দিনে, বিষুব রেখা বরাবর পৃথিবিকে একবার ঘুরে আসে।
এখন ৫ দিন চলার পর, এবং একই Hilari station এর, একই স্থানে থামার পর হাসিনা express এর যাত্রিরা মনে করবে তারা পৃথিবী ৪ দিনে প্রদক্ষিন করেছে। এবং খালেদা express এর যাত্রিরা মনে করবে তারা পৃথিবী ৬ দিনে প্রদক্ষিন করেছে। যদিও জনগন জানে সময় এবং অতিক্রান্ত দূরত্ত্ব ছিল ধ্রুব। so, as a result বিজ্ঞান এবং অর্থনিতীতে দেশের উন্নতি হবার পরেও, তারা আবারও, ৫ দিনকে ৬দিন আর ৪দিন বানিয়ে চেচামেচি মারামারি শুরু করবে। Alas!!!!!!!!!!
দ্বিতীয় কল্প ঘটনা,
আবার ধরি, BNP ২০১৪ সালের নির্বাচনে বিপুল ভোটে ক্ষমতায় এলো এবং বাংলাদেশ ২০১৫ নাগাদ বিজ্ঞান এবং অর্থনিতীতে অন্যতম শির্ষ দেশ হয়ে গেল। BNP, হাসিনার এবং তার সাঙ্গ পাঙ্গ চোর গুলার দুর্নিতির বিচার করল। এবং as usual হাসিনা এবং তার সাঙ্গপাঙ্গরা ধরা খায়া গেল।তাদের সবার ৪ বছরের জেল হল।
কিন্তু যেহেতু, হাসিনা খালেদাকে বাড়ি ছাড়া করেছিল সেহেতু, খালেদা ঠিক করলেন উনি হাসিনা এবং তার সাঙ্গপাঙ্গদের জেলে রাখবেন না, বাংলাদেশেও রাখবেন না, বরং পৃথিবী ছাড়া করবেন। আর আমরা এখন পৃথিবীর একটা শির্ষ দেশ, so খালেদা কে বাধা দেবার কেউই নাই।
যেমন চিন্তা তেমন কর্ম।
COCO space technology নামক company থেকে, একটা রকেট তৈরি করা হল। যেই রকেটের নাম “Mujib forever” । অতপর Major Zia space station থেকে Mujib forever নামক রকেটে করে হাসিনাকে তার চোরা সাঙ্গপাঙ্গদের সাথে করে প্রায় আলোর গতিতে space এ পাঠিয়ে দেয়া হল। এবং বলা হল যে, তোমরা আগামী ৪ বছর পৃথিবীতে ফিরবে না।
বলদ গুলা তাই করল।
এখন ৪ বছর space ভ্রমনের পর হাসিনা ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা পৃথিবীতে ফিরে এলো, এবং Zia space station এ Land করল। নেমেই হাসিনা & company খেয়েল করল যে, space station টির নাম “Desh Rotno Hasina space station”। তারা তো বাক হীন, I mean অবাক!!!
আরও অবাক হইল হাসিনা, যখন সে পৃথিবীতে ফিরেই জানতে পাড়লো, এখন, Awamiligue বলতে আর কোন দল নাই এই দেশে, এখানে ক্ষমতায় আছে “AUTISTIC-LIGUE” নামক এক দল, যার সভাপতি হল তারই কন্যা Saima, এবং মন্ত্রি সভার প্রায় সকলেই autistic(তবুও দেশ ২০০৯-২০১৪ এর চেয়ে বেশ ভালোই চলছে)।এবং আরো জানতে পাড়লো, খালেদা ২০ বছর আগেই মারা গিয়েছেন(so, আফসোস, এই জনমে তার আর প্রতিশোধ নাওয়া হল না), কারন ইতি মধ্যে ৪২ বছর পার হয়ে গেছে পৃথিবীতে। এখন BNP র নাম Bhung-Chung Party, এবং এর সভাপতি হলেন, তারেকের কন্যা Zaima ।
৪২ বছর পরও Saima আর Zaima মিলা দেশটারে বেশ ভালই কসলাইতেসে।
Zaima র নেত্রিত্তে এখনো এই দেশে হরতাল হয়। এখন পৃথিবির সবচেয়ে উন্নত দেশ হল “Papua New Gunae”, এবং বাংলাদেশের নেতাদের গুরুজন হলেন ঐ দেশেরই রাষ্ট্রদুত “Mr.Pichu Pichu”। Political problem এর কারনে আমরা আবার অন্যতম ফকিন্নি দেশে পরিনত হইসি।
হাসিনা আরো বুঝলেন তার মেয়ে Saima এখন বয়সে তার চাইতে বড়!!!!
উপরের দ্বিতীয় ঘটনাটা ঘটা সম্ভব কারন scientist রা বলেন space time, পৃথিবীর time এরচেয়ে slow.
তৃতীয় কল্প ঘটনার ভূমিকা,
কোন বস্তু থেকে আলো প্রতিফলিত হয়ে, বা কোন আলোক উৎস থেকে আলো আমাদের চোখে এসে পড়লে আমরা ঐ বস্তুটা বা ঐ আলোক উৎসটা দেখতে পাই। এখন আমরা সকলেই জানি, সূর্য থেকে পৃথিবিতে আলো এসে পৌছাতে প্রায় ৮ মিনিট সময় লাগে, অর্থাৎ সূর্যে ঘটে যওয়া যত event আমরা দেখি সবই প্রায় ৮ মিনিট অতীতে ঘটে যাওয়া event ।
তৃতীয় কল্প ঘটনা,
এখন ধরি,
১) বাংলাদেশের বিজ্ঞানীরা ২০১৩ সালে খুবই শক্তিশালী একটা Telescope আবিষ্কার করলেন। এটার নাম “জাফর ইকবাল Telescope”। এটি দিয়ে কয়েক শত বা হাজার আলোক বর্ষ দুরের গ্রহ দেখা যায়, এমনকি ঐ দূরত্ত্বের কোন গ্রহের সকল প্রানিকে চেনা যায় এবং তাদের কাজ কর্ম observe করা যায়।
২) বাংলাদেশের বিজ্ঞানীরা ২০১৩ তে worm hole নিয়ন্ত্রিত ভাবে ব্যাবহার করার যন্ত্রও আবিষ্কার করল।(worm hole হল space এ বিরাজ মান এমন এক জিনিস, যা ব্যাবহার করে space এ অনেক বড় একটা distance খুবই অল্প সময়ে পার হওয়া যায়, যেমন ধরুন ১ আলোক বর্ষ দূরের কোন গ্রহে আমি ২ সেকেন্ডে গেলাম আবার ফিরে এলাম, এই আর কি)
এই যন্ত্র দুটি হাতে আসবার পর, আমরা খুব সহযেই আমাদের অতীতে ঘটে যাওয়া ঘটনা গুলো, ঘটতে থাকা অবস্থায় দেখতে পারব।
যেমন ধরুন, আপনি দেখতে চান আপনার girlfriend/boyfriend গতকাল দুপুরে, আপনাকে বাদ দিয়ে কোন ছেলে বা মেয়ের হাত ধরে সাহাবাগ থেকে টি-স-শির দিকে হাট ছিলো(coz you are informed “so” by one of your so-called friend named Modon)।
এখন আপনাকে যেটা করতে হবে, তা হল, আপনি “জাফর ইকবাল Telescope” টি সাথে করে নিয়ে, worm hole ব্যাবহারের যন্ত্র দিয়া, পৃথিবি থেকে আলো পৌছাতে ১ দিন সময় লাগে এমন কোন গ্রহতে যাবেন, আশা করি 1 mili second সময়ও লাগবেনা। এর পর আপনি জাফর ইকবাল নামক Telescope দিয়ে পৃথিবীর-বাংলাদেশের-সাহাবাগ থেকে টিসশির রাস্তার দিকে তাকাবেন, এখন আপনি যা দেখতে পারবেন তা হল, আসলেই এই রাস্তায় গত কাল যা ঘটেছিল তাই, কারন গতকালের পৃথিবিতে প্রতিফলিত আলো ১ দিন পর ঐ ১ আলোক দিন দূরের গ্রহতে পৌছাবে।(হয়ত আপনি দেখবেন আপনার girlfriend/boyfriend আপনাদেরই XX&XY নামক বন্ধুদের সাথে করে আপনার জন্য সাহাবাগ থেকে ফুল কিনছে, যা আপনি গত কাল বিকেলে পেয়েছেন, এবং এর মধ্যে একটি ফুল এখন আপনার সাথেই আছে।বা হয়ত মদনই ঠিক বলেছে). Anyway I have no interest in your love life
১ আলোক দিন দূরত্ত্ব = ১ আলোক বর্ষ/৩৬৫ দূরত্ত্ব
এই ভাবে আমরা সাগর-রুনিকে হত্যা কারা করসে, ২১শে august এর গ্রেনেড হামলা কারা করসে, হাসিনা গত নির্বাচনের আগে ১০টাকা কেজি চাল, free সার দেবে এই রকম কথা দিসেলো কি না? বা যুদ্দ্বাপরাধ কারা করসে……etc……etc……etc……………etc………… সব বিতর্ক বা রহস্যই অবিতর্কিত ভাবে সমাধান করতে পারব।
মূল প্যাচাল,
রাজনৈতিক নেতারা যেমন মানুষের জীবন নিয়া অনেক খেলেন, scientist রাও মানুষের চিন্তা নিয়া অনেক খেলেন।সময়কে জয় করার চিন্তা বিজ্ঞানীদের অনেক দিনের।
কিন্তু সময় কি ?
সময়ের definition কি ?
এটাকি শুধুই একটা পরিমাপ ?
যদি শুধুই পরিমাপই হয় তবে, এই পরিমাপ গুলো কি সঠিক ?
দিন বা DAY (পৃথিবীর নিজের অক্ষের উপর পশ্চীম থেকে পূর্বে দিকে একবার আবর্তন)
দিনের সব চেয়ে আধুনিক সঙ্গা হল, ২৪ ঘন্টায় ১ দিন, অর্থাৎ ৮৬৪০০ সেকেন্ডে ১ দিন।
কিন্তু আবার, আহ্নিক গতির হিসেবে, পৃথিবির নিজের অক্ষের উপর ১বার ঘুরতে সময় লাগে ২৩ঘন্টা ৫৬মিনিট ৪.১সেকেন্ড, সে হিসেবে ৮৬১৬৪.১সেকেন্ডে ১ দিন।
বার্ষিক গতির হিসেবে, পৃথিবি ১বার সূর্যকে প্রদ্দক্ষিন করতে সময় নেয় ৩৬৫ দিন ৬ ঘন্টা ১৩মিনিট ৫২.৩ সেকেন্ড।সেই হিসেবে মোট ৩১৫৫৮৪৩২.৬ সেকেন্ড। অর্থাৎ (৩৬৫+৩৬৫+৩৬৫+৩৬৬=)১৪৬১ দিনে মোট ১২৬২৩৩৭৩০.৪ সেকেন্ড বা ১ দিন সমান ৮৬৪০২.২৭ সেকেন্ড।
আপনার কি মনে হয়, প্রকৃত পক্ষে কত সেকেন্ডে , I mean ৮৬৪০০ সেকেন্ডে ? ৮৬১৬৪.১ সেকেন্ডে ? নাকি ৮৬৪০২.২৭ সেকেন্ডে? ১ দিন?
YEAR বা বছর (পৃথিবীর নিজের কক্ষপথে সূর্যের চার দিকে একবার আবর্তন)
বছরের সব চেয়ে আধুনিক সঙ্গা হল,
১ বছর = ৩৬৫ দিন = ৩১৫৩৬০০০ সেকেন্ড। বা
১ বছর = ৩৬৬ দিন = ৩১৬২২৪০০ সেকেন্ড।
আবার, আহ্নিক গতির হিসেবে ১ বছর = ৩৬৫ দিন = ৩১৪৪৯৮৯৬.৫ সেকেন্ডে।
বার্ষিক গতির হিসেবে ১ বছর = ৩৬৫ দিন = ৩১৫৫৮৪৩২.৬ সেকেন্ড।
আপনার হিসেবে কোনটা ঠিক হওয়া উচিৎ?
সেকেন্ড বা SECOND (সময় মাপার S.I. একক)
সেকেন্ডের সবচেয়ে আধুনিক সঙ্গা হল, “the duration of 9,192,631,770 periods of the radiation corresponding to the transition between the two hyperfine levels of the ground state of the caesium 133 atom” অর্থাৎ সহজ বাংলায় “একটি সিজিয়াম-১৩৩ পরমানুর সবচেয়ে stable অবস্থায় ৯১৯২৬৩১৭৭০ টি স্পন্দন করতে যে সময় লাগে তাকে ১ সেকেন্ড বলে।
এখন পাঠক আপনি যদি বিজ্ঞানে ছাত্র না হয়ে থাকেন তবে, আপনার কয়েকটা বিষয় জানা প্রয়োজন,
১) সিজিয়াম একটা ভারি ধাতু, তাই এটা খুব যে একটা stable পদার্থ তা না, এইটার stable condition একটা গনিত কল্পনা মাত্র।
২) পরমানুর “the transition between the two hyperfine levels of the ground state” টা দেখতে হলে আপনার পরম শূন্য তাপমাত্রায় যেতে হবে, যা হল 0 digree Kalvin তাপমাত্রা, এটাও একটা গনিত কল্পনা মাত্র।
৩) আর পরমানুর স্পন্দন মানুষ দেখতে পায়না বা কোন এমন যন্ত্র নাই, যা দিয়ে একটি specific পরমানুর স্পন্দন গননা করা যায়।
Alas !!!!! কোন যুক্তিতে যে নাস্তিকেরা বিজ্ঞানের এই সকল অযৌক্তিক যুক্তি মেনে নেয় তা আল্লাহ-তায়লাই ভালো জানেন।
আপাত দৃষ্টিতে বলা যায় সেকেন্ডও বিজ্ঞান কল্পনা মাত্র। এত কিছুর পরও আমাদের ঘড়ি গুলো যে কি ভাবে, ভুল গুলো আমাদের দৃষ্টির বাইরে রাখে তা এক মজার ব্যাপার ???!!!
কেউই নিজের দূর্বলতা নিয়ে বেশি কথা বলে না, বিজ্ঞানও বলে না। আবার কেউ কেউ নিজের দুর্বলতা ডাকতে চায় অন্য কোন চমকপ্রদ ভ্রান্তির সৃষ্টি করে, বিজ্ঞানও কি time machine, time travel এর কথা বলে, আমাদের সাথে, তাই করে ????
পবিত্র আল-কুরআনে সূরা মুজাম্মিলের ২০ নং আয়াতের এক যায়গায় আল্লাহ বলেছেন, “আল্লাহ দিবা ও রাত্রি পরিমাপ করেন। তিনি জানেন, তোমরা এর পূর্ণ হিসাব রাখতে পার না”
একটু ভাববেন কি, এই আয়াতের অংশটি নিয়ে ? আমরা কি দিন রাত্রির পূর্ন হিসাব আসলেই রাখতে পারি??? এক সময় আমরা সৌর ঘড়ি, বালু ঘড়ি ব্যাবহার করতাম, এখন আমরা atomoic clock ব্যাবহার করি, কিন্তু আমাদের সাধ্যটা কি চরাম ভাবে সীমিত !!!!
এইতো কয়েকদিন আগে, চিলির উচ্চ মাত্রার ভূমিকম্পের পর NASA বলল,
“The Feb. 27 magnitude 8.8 earthquake in Chile may have shortened the length of each Earth day”
আবার,জাপানের উচ্চ মাত্রার ভূমিকম্পের পর NASA বলল,
The March 11, magnitude 9.0 earthquake in Japan may have shortened the length of each Earth day and shifted its axis. But don't worry—you won't notice the difference.
এই দুইটাই খুব complicated ব্যাপার, আমি এটা সহজে explain করতে পারব না, নাসার ওয়েবসাইট থেকে সরাসরি পড়তে চাইলে নিচের লিঙ্ক গুলো দেখুন
১)চিলি ভূমিকম্প ও সময়
২)জাপান ভুমিকম্প ও সময়
ভাই আপনাদের অনেক কষ্টো দিলাম, কিছু মনে করবেন না, আর বিজ্ঞন নিয়ে চিন্তা করুন, আল্লাহ খুশি হবেন। আসসালামুআলাইকুম, অন্য আরেক দিন কথা হবে ইনশাল্লাহ।